রাত-বিরেতে মানবসেবা ও সংকটপূর্ণ অতি জন-গুরুত্বপূর্ণ কাজে বলিষ্ঠ ভুমিকায় ঐতিহ্যবাহী পরিবারের সন্তান সোহেল চৌধুরীর বিচরণ।
একের পর এক দীনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মানবিক কাজে ব্যস্ততা সময় পার করছেন তিনি। রত্নপালং তথা পুরো উখিয়াবাসিকে ভাবিয়ে তুলেছে তার এহেন কর্মকান্ড।
মসজিদ মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সামাজিক সংগঠন, মানবিক সংগঠনসহ বিভিন্ন অসহায়ত্বতার পাশে দাড়াবার দৃশ্যমান ঘটনা রত্নাপালং তথা উখিয়ায় অহরহ রয়েছে।
সংকটপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও ব্যাক্তিবর্গের অসহায়ত্বের খবর পেলেই তিনি মুহুর্তে পৌঁছে যাচ্ছেন। গিয়ে তার অভাবোধ দূরীকরণে নিজের সাধ্যমত সাহায্য সহযোগীতা করে জীবনের সঠিক গন্তব্য পৌছে দিতে চেষ্ঠা করেন।
তিনি আজ শুক্রুবার জনবহুল এলাকার গুরুত্বপূর্ণ ২ টি মসজিদ পরিদর্শন করেন। সেখানে তিনি মাদ্রাসার অবকাঠামো ও উন্নয়নে তেলিপাড়া সর্দার পাড়া মাদ্রসায় সাউন্ট সিস্টেম স্পিকারসহ আরো অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় অবকাঠামো দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
অন্যদিকে তিনি বৃহত্তর চাকবৈঠার ( কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ) তাহফীজুল কোরআন মাদ্রাসার চাঁদ ঢালায়ের কাজে নগদে ৫০ বস্তা সিমেন্ট ও অন্যন্য প্রয়োজনীয় জিনিস দেওয়া আশ্বস্ত করেন।
তাঁর এমন মানবিক ও দীনি কাজের প্রতি নিজেকে বিলিয়ে দেওয়ার দৃশ্য দেখে প্রফেসর মোজাফফর আহমদ ( বিসিএস) সাধুবাদ জানিয়েছেন। তিনি সোহেল চৌধুরীর উত্তরোত্তর সফলতা কামনা করেন।
তারঁ এই নিঃস্বার্থ অনুদান, দীনি কাজের প্রতি অগাধ ভালবাসা, নেক আমল রত্নাপালংবাসীকে মুগ্ধ করেছে।
তিনি প্রতিদিন কোন না কোন মানবিক কাজের মধ্য দিয়েই দিনের সমাপ্তি ঘাটাচ্ছেন।
এসব কর্মকান্ডের বিষয়ে সোহেল চৌধুরী জানান, এসব আমার মায়ের দেওয়া প্রতিশ্রুতি পালন করতেছি। আমার সাধ্যমত মানবিক কাজে নিজেকে সবসময় নিয়োজিত রাখতে চাই, আমার দারা যদি কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উন্নতি হয়,যুব সমাজ উন্নতি হয়,ও অস্বচ্ছর পরিবার তাদের ভরণপোষণে স্বচ্চল হয় সেই কাজে আমি যতটুকু পারি কাজ করে যাব। আল্লাহ আমাকে যতদিন সুস্থভাবে বাচিয়ে রাখবেন এবং মানুষের উপকারে আসতে তৌফিক দান করবেন ততদিন আমি মানুষের খেদমত করে যাব ইনশাআল্লাহ।