সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ০২:২৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
উখিয়ার ঘাটে রোহিঙ্গা গোষ্ঠীর তাণ্ডব: পারিবারিক বিরোধের জেরে রক্তাক্ত সংঘর্ষ যেকোনো সময় সচল করা হতে পারে আ.লীগের কার্যক্রম: ড. ইউনূস মাদক ছিনতাই থেকে পাচার—সবখানেই সক্রিয় পালংখালীর মঞ্জুর আলম তাঁতীলীগ নেতাকে ছেড়ে দিয়ে সংবাদকর্মীকে গ্রেফতার করলেন উখিয়ার ওসি! কক্সবাজারে শিক্ষিকা ধর্ষণ মামলায় ৩ জনের যাবজ্জীবন জাতিসংঘে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব বিপুল ভোটে পাস অভিযোগ, বর্জন, বিক্ষোভের ভোট, ফলের অপেক্ষা কুতুপালং বাজার ব্যবসায়ী সমিতি নির্বাচন ঘিরে আলোচনায় মোহাম্মদ ইমরান উচ্ছেদ কার্যক্রমে বাধা: ২৯ জনের নাম উল্লেখসহ ১ হাজার জনের বিরুদ্ধে মামলা পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী

বিট কর্মকর্তা সোহেল রানার নেতৃত্বে বনভূমিতে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ

নিজস্ব প্রতিবেদক / ৪৫৮ বার
আপডেট সময় : বুধবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৩

কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের পানেরছড়া রেঞ্জের পানেরছড়া বনবিটের আওতাধীন বনভূমিতে অবৈধ স্হাপনা নির্মাণ, পাহাড় কেটে মাটি ও বালি পাচার সহ বনভূমি দখলে নিতে সহযোগীতা করেন বিট কর্মকর্তা সোহেল রানা।

তার চাহিদামত টাকা দিলে বৈধতা দিয়ে থাকে।আবার সাংবাদিকদের ম্যানেজ করার দায়িত্বও নিয়ে নেয় এই বিট কর্মকর্তা।টাকার বিনিময়ে সরকারি বনাঞ্চলে অবৈধ স্থাপনা নির্মান সহ নানান অপরাধে সহযোগিতা করলেও উর্ধবতন কর্তৃপক্ষ তার বিরুদ্ধে কোন প্রকার ব্যবস্থা গ্রহণ করেন না।

অনুসন্ধানে উঠে আসে,পানেরছড়া বনবিটের চিহ্নিত ভুমিদস্যু, গাছ খেকোদের সাথে বিট কর্মকর্তা সোহেল রানা মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে তাদের সাথে আতাঁত করে সরকারি সম্পদ ধ্বংস করে নৈরাজ্য চালিয়ে যাচ্ছে।পানেরছড়া বিটের সমিতিপাড়া, নিজেরপাড়া, লম্বাঘোনা,বনতলা,বলিপাড়া সহ বিভিন্ন স্হানে বনভূমিতে স্থাপনা নির্মানে সহযোগিতা করে সরকারি বনভুমিকে বিরানভুমিতে পরিনত করে আসছে।

সরজমিনে গিয়ে বনভূমি দখল করা বাড়ি নির্মাণকারীদের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন,আমরা বিট অফিসারকে টাকা দিয়ে স্থাপনা নির্মান কাজ শুরু করেছি। এখানে আমাদেরকে বাধা দেওয়ার কেউ নেই। যেহেতু বন বিভাগের সাথে আমাদের ঠিকঠাক আছে।বনবিভাগকে টাকা দিলে আর কোন সমস্যা হয়না।বিভিন্ন স্হানে সরকারি বনভুমিতে অনেক ঘরবাড়ী করা হচ্ছে, কোন সমস্যা হয়নি। টাকা নিলে সে বেঈমানি করে না।

এব্যাপারে বিট কর্মকর্তা সোহেল রানার কাছে জানতে চাইলে সে বলে,আমি তাদের বিরুদ্ধে মামলা দেব।মামলা দেয়া হয়েছে কিনা পরে খোঁজ নিলে কোন প্রকার মামলার অস্তিত্বও পাওয়া যায় না।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর