কক্সবাজারে কর্মরত একটি এনজিও সংস্থার কান্ট্রি ডিরেক্টর কর্মচারীদের ৪/৫ মাসের বেতন না দিয়ে অনায়াসে ৫ তারকা মানের হোটেলে আরাম আয়েসের খবর পাওয়া গেছে। সুত্র বলছে, এই কর্মকর্তা কর্মচারীদের বেতন না দিয়ে ঐ টাকা ব্যাংকের একাউন্টে রেখে মুনাফা নেন মাসিক হারে। বিদেশী দাতা সংস্থা প্রদত্ত অর্থের অধিকাংশই খরচ হয় উনার ঈশারাতেই। যা তার অধিমস্থ কর্মচারীরাই করে থাকেন। অতচ দ্রব্যমূল্যের এই দূর্দিনে প্রতিষ্টানটিতে কর্মরত অধিকাংশ কর্মচারী বেতন ভাতাহীন অনাহারে অর্ধাহারে দিন কাটালেও সেদিকে তার ভ্রুক্ষেপ নেই। এই কর্মকর্তার একজন বিশ্বস্থ কর্মচারীর সাথে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান, কক্সবাজার জেলার সকল সাংবাদিক নাকি উনার হাতে কেনা, এরকম কথা উনার মুখেই শুনেছি। তিনি কাউকেই তোয়াক্কা করেননা। যে কারনে কেউ তার বিরুদ্ধে কলম ধরার সাহস পায়না। সুত্র বলছে, এই সংস্থাটির কান্ট্রি ডিরেক্টর হোষ্ট কমিউনিটির জন্য আসা প্রায় অর্ধ কোটি টাকা আত্মসাৎ করে নিজের আখের গোছাচ্ছে। অতচ ঈদ পৌষ পার্বনে ও কর্মচারীদের একটা টাকাও বেতন দেয়না। দাতা সংস্থা প্রদত্ত উখিয়ার হোষ্ট কমিউনিটির জন্য আসা ফান্ডের টাকা দিয়ে কক্সবাজারসহ নিজ এলাকায় প্রচুর যায়গা জমি সহ দালানের মালিক বনে গেছেন বলেও তার বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এসেছে। বলছিলাম হোপ ফাউন্ডেশন এর কান্ট্রি ডিরেক্টর’র কথা।
অনুসন্ধানি রিপোর্ট চলমান….